দৃশ্যচাকা
এমনি হাঁ হচ্ছে
...
বাইফোকালে নড়ে যাচ্ছে ছন্ন ল্যাণ্ডস্কেপ
এক দৌড়ে সোনালি প্রান্তরে হাঁটু ধুলো
সামান্য দরজার
চৌক আলো
ধ্যান মিটিয়ে ছূঁয়ে যাচ্ছে নিছক ঘর
আমিও আছি
গ্রুপফোটোর তৃতীয় বাঁদিকে
পুরানো তালারা জংধরা মস্ত দেমাক নিয়ে ঝোলা ইস্তক
চুনাপাথরধর্মী
হাঁয়ে জুড়ে রাখি আরো পরিযায়ী চাকা
# # # #
জাঙ্কস্কোপ
একটা এক্স ছেপে দিয়ে কিছু যৌনতা ধরা যায়...যায় কি ! কোনো
কোনো সিনেমার মনখারাপের দৃশ্য থেকে কিছু কিছু সড়ক যোজনার ক্ষীন রাস্তা দৃশ্যমান হয়
...কিছু মানুষের চালচূলো গ্রামীন পড়ে থাকে ...কখন একপাশে বিরাট একটা বাড়ি এসে ঝুঁকে দাঁড়িয়েছে ...টপ টপ
করে মানুষ খসে পড়ছে মোবাইলের সিটি ব্লক্স গেমের মতো ...কেউ কেউ ছাতা হাতে
প্যারাস্যুট ...ভাসমান... বাক্সবন্দি নয় একবারও ...এইখান থেকে যৌনতা খুঁটে তুলেনিক
...হালকা নীল পরিচালক ...গাঢ় কমলা রঙে স্তনের ছাপ পর্দায় আঁকুক...যোনির ত্রিভুজতায়
পরিয়ে দিক পিচ্ছিল অদম্যতা ... শিশ্ন ঘিরে উঠুক চিনার উপত্যকা....আবহে যেভাবে ভাবা
যায় নিথর রাতের নাবন্ধ কলের বিন্দুশব্দ ...
...এখানে “সম্পূর্ন
অবসাদধর্মী মনোরঞ্জক” চলৎচিত্রের কথাই শুধু বলা হলো
পিয়ানোঘুম
স্নায়ুবিকার থেকে অস্পষ্ট খোঁয়াড়িসাঁকো
সারারাত্রিব্যাপি ভেঙ্গে যাচ্ছে এমনি ঘুমের
কাঁথাস্টিচ
কালোসাদার পিয়ানো দরজা খুলে নেমে এলো
থেমে এলো শব্দরা ঠিকানাভুল
শহরতলীর দামে নিয়ন নেভানো বিক্রিবাটা
বাজার ছাড়িয়ে কুয়াশার বহুতল
...ক্রমশ সহজ হয়ে আসছে নেভিগেশন
দেহ
...এ সমস্ত বাড়ির ধুলো
বাবা দের মা দের
একটা গোপন হাসলে মালুম হলো !
পুতুলের গা হাত পায়ে কেমন শিশুঋন
এমনি খাঁ খাঁ
অজস্র জটিল হাত রঙীন
ও মধ্যমা নির্দেশে
আটক
স্লিপার
আর ভাবছিনা । নরম কিছুর রোদ্দুর
গুমটির খুচরো কেনাকাটা
আবছা কয়েক হাত দুপুর নষ্ট
আজ আবার ঘ্রানান্তে ঊঠে আসছে বচ্ছরকার হলুদ
মহাফেজখানা
রিভার্স হচ্ছে লুপলাইনের নিচু বিকেল
জীবি
...শ্রমের ঘড়ি টিক টিক জানান দিয়েছে
বাহুমূলে ডি ওডোর
চাতুরি
গুছিয়ে উঠলো
মধ্যবিত্ত জিরাফ ও ধর্মও
সিঁড়িদের অবনমন
খুঁজে নিচ্ছে ফ্লোর
দেওয়াল ঝোলা মাপমতো
ভালোথাকার
মেনিফেস্টো
এসেন্স
বুনোখোল থেকে
বালিশের গন্ধ গুনছি তা অনেকক্ষন হলো
একটু ভাগ হয়ে পরে
টুকরো রোদের ফরাস রাখছি
বালতি ও কলতলার
আপ্সি বোঝাপরায় মুলত জলেরা মনভালো
তবে খানিক ঝুঁকে
রাস্তায় চোখ বিলোলে
শতেক শহর হাঁটছে -ও
বইছে -ও সেঁকছে
পরিবহনক্লান্ত
কালোপিচপথ গড়িয়ে গেছে আবছার দিকে
ফাগুনে বৃষ্টির
গল্প দোতলাটার গায় মাসুম লেগে
শীৎ
শোনো
শীতের বিকেলে
মিহিধুলো ভেবেছো, আর ভেবেছো ধোঁয়া ,আর ভেবেছো… ইচ্ছে
করেই
কূয়াশা ভাবছোনা
রঙ চিনছোনা
নীল ভুলে গেছো
শিশির ভাঙছে ছাই
বুকে ...ক্রমশ বানান ভুল...শীতের...শীৎ...
ঈশ্বর ও সুতো
সম্পূর্ন হাঁটা শেষ
হলে বর্গাকার বিভিন্ন বাড়ি সংজ্ঞাহীন পড়ে
একটা রেগেস্থানি মাঞ্জা
ভেঙ্গে শহরটা এখন মসলিন সুতোর
এদিকে সুতোরা তেমন
ডিপেন্ডেবল নয় একথা কিছুটা বায়াস
পরম ধর্ম মেনে উলটো
হচ্ছে প্যারাগ্রাফ প্রতি মাশরুম বর্ণতা
প্রতি ধর্মে প্রতি বর্ণ সেঁধিয়ে যাচ্ছে সমান্তরাল
কাঠামোকাতর
...ঈশ্বরের দেশে
ক্রমশ ধূসর হচ্ছে জলাভূমির মুহুর্ত মিথেন
রংরোগ
হলুদ দেখে উদ্বেগ -
এবং জিপার শব্দ লোভানো
খেয়েপরে জাত খুলে
বেঁচেবর্তে
উদ্ভট লাফিয়ে নামছে
বেহায়া পোশাক
পাশফিরে শুয়ে আছে
বাজনাদারের শোক সহবাস
দাঁড়িয়ে হারার
লেবার রুম পেরিয়ে উঠেছে
বাহারি ফুলের
রংবাগান
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
খুব ভালো
উত্তরমুছুনধন্যবাদ ।
মুছুন