গোল গোল রাণী ঘুরঘুর ঘুরঘুর করছিল
রান্নাঘরের একটাই দেয়ালে।
তারই ঝোল ঢালা হয়েছে সেই বৃত্তগুলোর ওপর।
এই হল গিয়ে একটা অংশ
চক্করের আমরা আমাদের অংশগুলো জড়ো করছি।
এই একটা লাগল এই বুঝি হল এইরে, হল না এটা এক তীব্র তন্ত্রীমা
ঢং সাপেক্ষে দ্রাঘিমা নকশা।
ধারণার ব্যাপার এটা
যে, পাশগুলো ঝুলেই পড়বে।
জিনিষের উজ্জ্বল বিবরণগুলো ও পরিবেশনের কায়দা।
ফুঁ দিচ্ছি জিনিষদের গায়ে।
তুমি কি চেয়ারগুলো সমানে বদলে যেতে পারো মিউজিকে?
এই অকপট কালার কালো উপচিয়ে দিয়ে সূর্য তার কর্দম
এত্তটুকু টিনজাত তোমার প্রতিবিম্ব ভাসিয়ে তুলছে আবার লোহান ক্রন্দসী।
এক অদৃশ্য ইস্তাহার এটি।
সেই অপর যা টিকবে।
আড়ালে মুখ ভেংচিয়ে পরিচিত দাগেরা কত অচেনাই লাগে রোমাঞ্চক
সবকিছু মিলে হয়ে যাচ্ছে সবকিছু আবার
আমরা খুঁজি একটা মসৃণ তল
জলের গ্লাসটা রাখার জন্য
আর, কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই কোনাটা মুছে ফেলি
তার ওপরে দাঁড়াবার জন্য আমাদের সংকেতের প্রয়োজন তখন বর্ণনা করবে যে,
বার্ণিক আমাদের যা কখনো ছিলনা তাই চেঁচিয়ে বলবে আর জেনেশুনেই
কে আমাদের জল এনে দেবে ? দেয়ালগুলো দাঁড়িয়ে থাকবে তো ?
প্রেম খুলে পড়ার সময় আবহাওয়ারাও যন্ত্রে ধরা পড়ে
আলাপনা গড়ে ওঠে ফের।
তুমিই রাখো তা পুষে।
অবিকল পাবো আমাদের
শুকিয়ে এক্কেবারে টানটান পোক্ত হচ্ছে বাইরেটা নির্মাণ চলছে নির্মিতদের
তুমি হন্যে হয়ে খুঁজছো সূর্যকাঁটায় তোমার সৌর চোখের
কুঁচকে নজর নিঃশ্বাস নিচ্ছো আঘাত পাবার জন্য রেডি হচ্ছ।
সেই কাল্পনিক সঙ্গীতটা
ক্রমশ ভুতুড়ে হচ্ছে সময় মুড়িয়ে
ধরে রাখো গিয়ে তোমার কুতকুতে ইচ্ছেদের তাদের ছুটে পলায়ন।
আমরা নয় মুখ দেখেই বেড়াই
একটা গির্জা-পোড়ার কংকাল যেন গঘ-জড়িয়ে।
অন্য এক শহরে আর কোন সাদা ফিল্ম নয়। একটা শয়ন কক্ষ
একটা বই-কাগজের স্টল ছাপাটাপাগুলো। পানশালায় ওপচানো ভিড়।
চুলের একটা মোটা গোছ
পাকিয়ে চলেছো মজাসে। একদম একটা সিলিন্ডার।
ছড়ানো ছিটনোগুলো পরিষ্কার করতে
ঐ, খুলে ফেলা আর বাঁধা যেমন
আমরা মানের মালা গড়তেই থাকি বাক্যের পরত জুড়ে।
আগেকার মানে হল শীতের কামড় আর ফলের রস। তখন মার্জনিক
ফাদাররাও ছিলেন। ভুতল ভিত্তি ছিল তার পরে আকাশ।
এই বোধ
আমরা অন্যের হয়ে বলতাম। তোমার মা ছুটছেন
ভেলভেটের প্যান্ট পড়েই। এইসব খুচরো টুকরো গল্পে
তুমি হোঁচট খেয়ে পড়ছো একটা পতাকা রিফু করতে করতে
পড়লাম, সকলে পড়ুন। তারপর আরো আলোচনা করা যাবে ...
উত্তরমুছুন