শহীদ
একটা কাগজের
রাস্তা আর একটা নীল বলপেন
পাশাপাশি
শহীদমুখর শব্দেরা
তর্জনী মাথাটি
নোয়ায়, আকাশও প্রকাশ্য গর্বে
বলে বৃষ্টি
বৃষ্টি, নীল ধোয়া উলঙ্গ দাঁতাল
আমিও জানালা
খুলি, হা-হুতাশ গঞ্জনার সকল বাহির
আমাকে উন্মুখ
ক’রে মুখোমুখি করে শহীদের
জীবন
দেওয়ালে বিবর্ধিত
অস্ট্রিক ছায়া, মুখে মধ্যরাত কাঁদে
এখনও জীবন আসে
বিচ্ছিন্ন মায়ায়, পায়ের নির্মম চাঁদ
আলোখেলা খেলে,
বলো যদি যথোচিত বিদ্রূপ পোড়াই
মাটির মমত্ব
এঁকে, মাতৃত্বমুখর এক একি স্বপ্নে হাঁটা
আমরা ফুঁপিয়ে দেখি
সাময়িক কদর্যসরল, লিপিলেখা ভোর
তোমাকে প্রস্তুত
রাখা লাগে, তার মাঝে মিছিমিছি শহর লাফায়
চকিতহত
এমনত হয় জল জল
কান্নায় চকিতহতরা পুড়ে যায়
নেশাখোর আঙ্গুল
সরায় নিষ্ঠুরেরা , এমন গানের মতো নদী
বাঁধা চুলে
ঘুমোলো বাতাস, অসাড় প্রেমিকা জল খাবে?
ময়দানগুঁড়ো রাখা পাশের
টেবিলে, সেই বাগদান আর ছাতারা নিস্ফল
কথার সকাল খুলে
আত্মগত রক্তকে ঝরাই গাছে গাছে
মরে যাবে? রক্ত
নাকি গাছ ? স্বীকৃতি নিদ্রা আর যা যা বাকি আছে?
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন