অথবা কোনও একটি ঈর্ষানীল কবিতায় যা যা ডায়মেনশন
থাকার কথা ছিলো
নীলাব্জ চক্রবর্তী
কাজিনের গায়ে জমে থাকা রোদ
আমার গায়ে উঠে আসছে
তেষ্টা থাকছে না আর
ছুরি শব্দটায় আর ধারও থাকছে না অতোটা
আয়না থেকে ছড়িয়ে পড়ছে
স্তনের ভেতর ঘুমিয়ে পড়া একটা সিনেমাহল
অথচ তদন্তকারীর জ্যাকেট
আগেই ফিরে গ্যাছে জেনে
নিজের বডি ডাবল খুঁজছে কে
অ্যাকশন বলছে কে
সড়ক থেকে ধূধূ ম্যাজিক নিয়ে নকল করছে
অথচ প্রভাব শব্দটা কোথাও নেই
তোমার মতো আমার
মতো
তারপরেও পড়ে
আছে থাকছে
ঘন হয়ে আসা কবিতার সর পড়ে আছে থাকছে
ঘুম ভাঙার শব্দে কে
দরজা ফিরিয়ে দিচ্ছে
আর তেতো শব্দগুলো
কাছে যাচ্ছে ডপলার
সাহেবের কথা
দূরে আসছে ডপলার
সাহেবের কথা
তোমার পুরনো ঈর্ষার ভেতর দিয়ে
গলে গলে
একটাই তো ওভারল্যাপিং মেলোডি হয়ে যাচ্ছে
ওইখানে...
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
খাটো কবি বানান নিয়ে ভাবেন। মাঝারি কবি গ্রামার নিয়ে ভাবেন। ভাল কবি ডিকশন নিয়ে ভাবেন। বড়ো কবি সিনট্যাক্স নিয়ে ভাবেন। প্রবল কবি সেমানটিক্স নিয়ে ভাবেন। নিজের ভাষাই নিজের পৃথিবী। বডি ডাবল, প্রভাব... এসব সেখানে অবান্তর।
উত্তরমুছুন