যৌথতা কোনো প্রকল্প নয়, যেন-বা মায়া-কাঠি ছুঁয়ে দেওয়া গান্ধর্ব নির্ধারণ... যেন-বা মায়াভাণ্ড হাতে নিয়ে হাটবাজারে রূপ-ভিক্ষা, যেন-বা অরূপের নাগাল পেয়ে পিঠোপিঠি মহাপীঠে 'এ' 'ওর' চুল থেকে চাঁদ খুলে নিয়ে পড়ে নিল কপালে, আর 'ও' 'তার' চুলের অন্ধকার ধরে হেঁটে হেঁটে কুড়ালো মহাবিদ্যা... ‘এ’, 'তার' জটায় ‘ও’, 'তার 'মায়ানাভির ওঙ্কারে... যৌথতা কোনো প্রকল্প নয়, দু’হাত অরূপে প্রসারিত এক সুফি ঘোরে পরম স্থিতি ও চরম গতির মহাকাল,পুরাণ, নোয়া-তরী...যৌথতা তো কর্ষণও আবাদ, যাপন ও আবিস্কার... আর এই যাপনের মন্ত্রেই কৌসইকে লেগেছে চান্দ্রেয়ীর চাঁদ, চাঁদ জুড়ে কৌসইকের জটামন্ত্র কবিতাকবিতাকবিতা... তাই কৌসইক আর চান্দ্রেয়ী দে আলাদা নয়, তাদের কথন, তাদের ভাব, তাদের যাপন, তাদের বাক্এখন যৌথে অভিন্ন, যা কোনো অধুনান্তিক প্রকল্প নয়... তারা এখন একজন, যার নাম চন্দ্রকেশি... গান্ধর্বক্ষণে, জন্মচিহ্নের প্রকৃতিপীঠে চন্দ্রকেশি লিখিত যৌথ মহাকাব্যের প্রথম পাঁচটি কবিতা নিবেদিত হচ্ছে ‘বাক্’-এ... যার নাম ‘কামাখ্যা পর্ব’...পাঠক হে আপনার তরে... জয় গুরু...
চন্দ্রকেশি
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন