Pages - Menu

নবেন্দু বিকাশ রায়

১৭ইনভেম্বর, ২০১৪ থেকে সিতাংশু কবিতার মৃত্যু ডিক্লেয়ার করে


. অভ্যস্ত আলোকপাত ও সন্দেহের অবতারণা

আলোর অভাবই লোকটাকে টানছে
নিরপেক্ষ জানলা এ কথা স্বীকার করলে
মাথার মধ্যে একে একে ভেঙে যেতে থাকে রাস্তার কিয়দংশ, ঝোপ, মানুষ, ঘরবাড়ির সেন্স

একটি চতুষ্কোণের ভেতর ভ্রূণাকার আলো
অর্থাৎ সিতাংশু ভাবছে অ্যানাটমি নিয়ে
জন্ম থেকে তার এই আলো দ্যাখা ফুরোয় না; এমনকি তোমার শীতের কাছে আমিটিও ফুরোয়

মাছের চোখ নিয়ে লোকটা তাকিয়ে আছে আলোর দিকে

আলো হয়ত তার অভাব থেকে সরতে পারছে না

ফিরছে দুজনেই



. সার্কাসের তাঁবু, কবিতা বেঁকে গেলে সোজা করতে নেই


দিক বলতে দিগন্ত, যেকোনো দিগম্বর নভেম্বর হতে পারলে
কবিতাটা হয়ত লেখাই হত না হয়েছে কি? আদৌ দারোগা
তার দর্পণে দেখেছে
মাথা কাটা মাঠের ওপর ফাটা পায়ের কনভয়? ওহ্! মাটির যে কি গ্যাছে
সমস্ত বাবার দোহাই বোঝাই
ফসল সংস্কার মাত্র খিদের কাজ আরও গভীরে
কেন যে মেয়েরা ধ্রুপদ বোঝেনা

নভেম্বর জুড়ে কচি কচি দিগন্ত, নভেম্বর জুড়ে একটাই কবিতা লেখা হয়েছে
হয়ত কবিতা থেকে দিগন্ত খুলেছিল সিতাংশু
বিশুদ্ধ চা- সেবিকাটির উঠে দাঁড়ানোটা ভোর হলে
সে লেখে

যেকোনো সেলাই সাঁকো হতে পারে কি? সূচিকাজে সায় দিয়ে
যত না আড়াল ততোধিক সিতাংশু ডুবেছে

চেনা প্লটে ফিরে আসার আলোয় অভিভূত

তৎসম মুখ সব  



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন