বোলে রে পাপিহারা ...
এক
নীচে ভরাগাছের ভলকানো
মেঘউদবৃত্ত লেহন
আলপিনা নয়
মনের তলানিরও শেষটুকু
আঁধার - আওটানো ভোর
গহন স্বর-কারী
চুইয়ে নামতে থাকে নাভিকুণ্ডের দিকে
ছেড়ে দিচ্ছি টুকরো আমি,
টুকরো
টুকরো
তোমার হয়তো বা ফুরনো ঠুনকো ভঙ্গি
গ্রথিত বনপথের নিজস্ব ফেরুয়া
অসীমাদি দিয়েছি
তাকে
অথবা ম্যামথ কাচের থেকে
ট্রলিসমেত নিচে নেমে যায়
দোনলা
বন্দুকের
পাদুটো ...
কার্তুজ আর ব্ল্যাংক ফায়ারের ক্যানেস্ত্রা বাজছে
জঙ্গল সাফ...
কেবল পাঁচ মিনিট
গোপন ক্যামেরার ফ্ল্যাশ
পিছনে টানেল ... ৪৪০ ভোল্ট
আর একটু একটু হালুম ফুল ফুটছে হাতির
পালে...
দুই
অটল
বুঁদ।
চলকে ওঠে চেটে খায়...
কুটি কুটি ছেঁড়ে শিশুপালনের
গুপ্তকথা বই
প্যাপিরাস
দিন। আর একটা দিন। আরও
একটা ...
অটলের ওপারে
হঠাৎগঞ্জ
যায়
মগের মুলুকে,
আরও অতর্কিত
বর্ষণ শেষে সেগুনকাঠের নৌকা ...
অন্ধকার ও আভায়
চলেছে
অটলপাখিটির
সারাৎসার
তার দীর্ঘশ্বাস
আমোদ পাচ্ছে বেশ
আবোল তাবোলে ...
তিন
এও
একেক্কে খেলা
আমি'ই দস্যুতা ফতুর বাঘবাহাদুর
আমি তোর বোতামের ভাঙা জানলার পাশে
মীরাদিদির মন্টুখোকা ...
ধূর্তের মাঝে এক মাকু
শব্দহীন ডানা
ডাকাতিয়া বরাবর
অসম্ভব ইক্কত
টানা ও পোড়েন
পোড়েন বেয়ে ওঠে ,
ওড়ে চন্দন -কলায়
হারানো শার্ট
পাহাড়ি চারমিনার
ঘামের মাঞ্জা
এমন'ইতো কড়া ...
পুনঃপুনঃ
সোহাগ.................................... চুমুঅব্দি অপেক্ষা
না
করে
বখে যাওয়া
রঙ উথালি গুলাবি দ্রিমিতান ...
তান তানানা বাক
পলকা ডুমা
টাক পলকা ডুম
হিয়াগত সহজিয়া নিষাদনামায়
রাই আমাদের কাঁকনছবি ধুয়ে নেয় ...
প্রাকনদীর কলোনি হয়েছে দেওদার ...
অন্য এক অয়দিপাউস ...
এক
অথবা নীল ফেনামাখা দূরের পদ্ধতি শেষ
গ্যাসল্যাম্পে ।
কুয়াশা উপচে রঙ তবুও যাবার আগে তিনটি
অসমসাহসী বিন্দু
মিলেমিশে গোল হয়ে বসে গেল গঞ্জিকা
সেবনে ...
স্নায়বিক । নেশায় দলছুট । যাতায়াত করে
ন্যাংটোপুটো মানুষের বাচ্চারা ।
একটায় রুক্মিণী কুমার অন্যে মদন ভস্ম
পালা। দূরত্বে ক্রেংকার । দৃশ্যের
মুহূর্ত ভণিতায় ,
পরিসর নয় হাঁস । হাসির হন্যমান হাওয়া
দুই/
গুঞ্জিত - গৃহস্থি ঠেলে ঢুকে কী আচরণ
করবে সে ?
--- মহা চালবাজ , কাঠি
করে...
নানান খিস্তির জোড়তালি,
এমন রঙবাহারি, বাহা এলানো
যে পলাশের মতো আর কোনও পলাশ হবে না
...
তার তাচ্ছিল্য... ভঙ্গি... সেলফি হাতে
অসংখ্য জীবন একত্রিত ।
এ ক টি ই মু খো শ
মোটে ...!
অশরীরী
পটুবাক সীমন্তবন্দিশ ...
মুষলধারায় কপাল থেকে ছড়িয়ে পড়ছে
আলুথালু
গোপন ছাপোষা...
কথকতা শিহরিত । জিভছোঁয়া আলতো -পোক্ত
তার ত্রাস ও তরাস ...
একাই তাহার সহজ। তার ছায়া লোভনীয় মাংস
খুলে ফের শরীরে ।
মাংসাশী এবং পলাতকা গন্ধটা তাওতো হতে
পারে রসাতল
টুকরো , নিমেষরহিত এবং হা হা এই বিনাশ ।
অবিনাশী তিল ।
শোনাতে পারবি তিল ?
টুপটাপ ...টুপ ...টপ্পা
তিন/
নতুন ছবির বিফস্টেক । বউফোটানো
মাসপয়লায়...
কাঁপছে একদফা । পলকাটা সব বাজনাই
গুপ্ত দুর্গদ্বার ।
ধোঁয়াশ কনকহীন ধু ধু দুটি পা ।
আলতো আয়তবীথি । তোলে জলের প্রতিমা।
ভেঙে , ভঙ্গুর শরীরের ভাঙ ...
কখনো শুকোয় শরীরী ?
সে তো দমে দলমাময় হিমেল নয়নতারা ,
বিছানায় একরত্তি ।
ঘাতক চিহ্ন
> শোণিত ।
চুইয়ে নিভে আসছে
ঘুণপোকাদের বাচাল ...
চার /
ভুল সর্বতো ভাবেই আবীর । শুধু
কীট
সন্তরণপটু ,
তুমি কি সাঁতার জানো ?
১১০/১ , আবীর লিখে রাখা জমছে।
মরা পাখিরা দখিনা পবনে ওড়ায় সূচ্যগ্র
।
রঙ।
তোড়া ।
এই তার
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
সদররাস্তা।
সামনের উদ্ধত দুর্গ
পরিখা খনন তেষ্টা ।
একটা ফুরসত।
দিগন্ত ফুঁড়ে
জ্যাকেরিয়া
স্ট্রিট ...
দ্রুত ফ্রিল খসে পড়ে
ফ্রকের নিগড় নিকাশ হয়...
কেউ কি চাঁদের দিকে তেড়ে গেল?
সেই নবনীত বিড়াল ছড়িয়ে ছিটিয়ে খাও,
পরস্পর... আপাদমস্তক রোঁয়া ...
কটিবাস খুলে গন্ধ কি আকুল করে ?
রেলিং বা
কার্নিশ
কিচ্ছুটি
নেই
...!
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
Aka! Mon bhore galo
উত্তরমুছুন